কল্যানময়ী যাগগৃহ
সুতানট মৎসপ্রিয়া
স্তূতিযোগ্যা আঁশটে আতর
বেরুখী সা নিশুতি সায়ক
রহিত করেছো, যেন জলের কোনো দিক হয় না
কস্তুরী তিলক আঁকি তোমার আঁশটে গোচরে
সবটাই নির্ভুল ইন্দ্রায়ুধ হয়ে যাবে
সবটাই জেনো ঋতুবতী সুশোভনা
জল নিয়ে আসো আবছায়া
জল দিয়ে গড়ি ঐরাবত
জলের তলে ধরে রাখি মৃদুকম্পা
সত্যি আর কক্ষণো আসবে না!
তোমার ভোগ্য তুমিই প্রভূত
রুহ সা এক আয়ত তনহা
তুবড়ির মতো ফুঁসে উঠছি
ভীরু পাখীর নামে লুকিয়ে রাখছি
কাঙাল মেধাইন্দ্রী তৈজস
কান্নার জল জমিয়ে রেখে খাই
চারু জল ছিটিয়ে দিচ্ছি দশদিক
এতো রক্ষাকবজ লাগেনি কখনো
এতো বিশাল আয়োজন ছিল না
গর্ভবসু ঐ কি তবে অনুষ্টুপ সন্তানসম্ভবা!