Sunday, May 22, 2016

সমাগত


প্রদীপের গর্তে ঢুকে যাচ্ছি
ভীষণ তো জানবেনা কক্ষনো গর্ভ যাতনা
কূর্ম অবতারের মতো নিজেকে ঢেকে রাখছি ঢাকনায়
তুমি শুধু তারপাশে ধূপ জ্বালিও
সন্ধ্যাবাতি দাও কি!
হাত পা ধুয়ে এসে রোওওজ না হয় বাবু হয়ে পড়তে ব’সো
স্টাডির দেওয়াল চিড়ে
বইখাতা জড়িয়ে
শিকড় গজাচ্ছে গাছেরা
গাছের পিদ্দিম,
ঘাসের তেল
সলতে পাকানো চিরযৌবনা
আর ঐ মায়া হাত
চোখ তুলে উস্কে দিলে ত্রিপুরমালিনী
যেখানে আমাদের বামস্তন
উদগীরণ, বিস্মৃত সেই উদগীরণ পুনরায় ঋত হোক
পীঁড়ি পাতি আয় হরিদ্রাভ
তোর নূপুর ছুঁয়ে হয়ে উঠি দশানন
এইভাবে মৃত্যুকালে এতাবৎ নিয়ে জুড়ে যাস
হে ইন্দ্রাক্ষী
স্তব্ধ স্টাডির মহামুদ্রায় বসে প্রহর গুনি, অনন্তশীর্ষ
প্রহর গুনি, আর যোগারূঢ় মাতৃবেশ এসে
আমাকে জন্ম দিয়ে যায়